সাগর আহামেদ মিলনঃ
শনিবার গাজীপুর মহানগর ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ওয়াই এম বেলালুর রহমান বলেন, পরিবহন শ্রমিক ও ভাওয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে এএসআই কামরুল মাথায় জখম হন। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ও পরে ঢাকার উত্তরায় বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার পর রাতে ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজে অভিযান চালিয়ে নয় জনকে আটক করেছে পুলিশ। ভাওয়াল কলেজের অধ্যক্ষ জেরিনা সুলতানা বলেন, “ওই সংঘর্ষের পর পুলিশ রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমাকে অবগত না করে কলেজ হোস্টেল ঘেরাও করে অভিযান চালায়। পরে সেখান থেকে ছাত্রলীগের নয় জন নেতা-কর্মীকে আটক করে নিয়ে গেছে। তবে তাদের নাম জানাতে পারেননি তিনি। ভাওয়াল কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন সৌরভ বলেন, বিকালে কলেজ গেইট স্ট্যান্ড থেকে শিক্ষার্থীরা বাসে উঠতে গেলে পরিবহন শ্রমিকরা বাধা দেয়। “এতে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা কলেজ গেইট এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বাস আটকাতে শুরু করে। এ নিয়ে পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে কলেজ শিক্ষার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।